দাঁত খুব সেনসিটিভ জিনিস, দাঁত তোলার আগে করণীয় বা ইহা তুলতে হলে কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হয়। ছোট বাচ্চাদের দুই থেকে আড়াই বছরের ভিতরে যে দাঁতগুলো ওঠে সেগুলো পাঁচ বছর থেকে লরা শুরু করে এবং তাহা পরে নতুন দাঁত গজায় , এরপরে প্রাপ্তবয়স্ক হলে বা বয়সে বৃদ্ধ হলেন দাঁতগুলো প্রাকৃতিকভাবেই পড়ে যায়।
কিছু দাঁত ব্যথা অনুভব হয়, সেই ক্ষেত্রে ডাক্তার চিকিৎসা করে রুট ক্যানেল চিকিৎসা করে বা ফলিং করে ও রাখা সম্ভব। কিছু ক্ষেত্রে সেটিও সম্ভব হয় না। তাই বাধ্য হয়ে দাঁত তুলে ফেলতে হয় , এজন্য নিচের নিয়মগুলো মেনে চলা প্রয়োজন।
দাঁত তোলার আগে করণীয়
দাঁত তোলার পূর্বে চিকিৎসক কে জানাতে হবে যেগুলো তা হল-বর্তমানে চলমান কোনো ওষুধ সেবন করলে সেই ওষুধগুলোর নাম বা প্রেসক্রিপশন নিয়ে আসতে হবে। ডায়াবেটিস,উচ্চ রক্তচাপ,কিডনিতে কোন সমস্যা আছে কিনা, হৃদ্রোগ,শ্বাসকষ্ট, অ্যালার্জি, রক্তস্বল্পতা,লিভারের রোগ,Aspirin জাতীয় ঔষধ সেবন করে কিনা,কোন ঔষধ সেবন করলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায় কি না –
যেমন রাস, এলার্জি ,চোখ লাল হয়ে যাওয়া ,ডায়রিয়া ,বমি ভাব, দুর্বলতা ইত্যাদি সম্পর্কে ভালভাবে ডাক্তার কে বুঝিয়ে বলতে হবে। গর্ভাবস্থা সম্পর্কে, শরীরে কোথাও অপারেশন হলে সেটা জানাতে হবে,স্টেরয়েড ওষুধ সেবন করলে জানান, বিষয়গুলো ডাক্তারকে অবশ্যই জানাতে হবে কেননা এনেসথেসিয়া প্রয়োগ করলে অনেক সময় বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে
এবং একই ওষুধ ডাক্তার আবারো লিখে দিতে পারে তাই আপনারা অবশ্যই ডাক্তারকে সবকিছু খুলে বলুন। একটি দাঁত তুলতে গেলে অবশ্যই তোলার পূর্বে এবং পরে যাবতীয় বিষয়গুলি জানা প্রয়োজন।
আরো জানুন: হোমিও ওষুধের নাম ও কাজ, চিকিৎসা, খাওয়ার নিয়ম।
Please subscribe to my channel and follow
YouTube