সহবাসের শক্তি বৃদ্ধিতে পুঁই শাকের উপকারিতা:
এটি একটি উত্তেজক খাবার। খেলে যৌন চাহিদা দ্বিগুণ হারে বেড়ে যায়। সেক্সুয়াল ক্ষেত্রে যারা দুর্বল এবং বীর্য পাতলা এবং কম পরিমাণে, এতটাই কম বলা মুশকিল। তাদের ক্ষেত্রে বীর্য বাড়াতে পুঁইশাক অল্প সেদ্ধ করে খেলে দ্রুত ফলাফল পাওয়া যায় ।
খাবারের নিয়ম
200 গ্রাম করে তিনবার খাবার 30 মিনিট পূর্বে অল্প সেদ্ধ করে খেয়ে ফেলুন। সমস্যা অনুযায়ী প্রতি মাসে 15 থেকে 20 দিন চালিয়ে যান।
পুঁই শাকের উপকারিতা
হরমোন বৃদ্ধি : আপনারা যারা শরীরে হরমোন বাড়াতে চান ,তাদের ক্ষেত্রে আমি বলব পুঁইশাক প্রতিদিন খাবারের মেনুতে রেখে দিন।
বন্ধ্যাত্ব পুঁই শাকের উপকারিতা
হরমোনের ঘাটতির কারণে বন্ধ্যাত্ব দেখা দিলে তাদের জন্য পুঁই শাক আশীর্বাদস্বরূপ। পুঁই শাকে রয়েছে বিভিন্ন রকমের ভিটামিন এবং ন্যাচারাল ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য উপাদান। বন্ধ্যত্ব সমস্যাগুলি সমাধান করতে সক্রিয় ভূমিকা রাখে। তাই এই জাতীয় সমস্যা থাকলে আপনারা নির্দ্বিধায় এই ন্যাচারাল খাবারটি চালিয়ে যান।
অবিবাহিতদের ক্ষেত্রে
যারা প্রাপ্তবয়স্ক বিশেষ করে 14 বছর থেকে 25 বছর পর্যন্ত ,তাহারা রাত্রে পুঁইশাক সেবন না করাটাই ভালো। কেননা ইহা খেলে স্বপ্নদোষ বেড়ে যায়। তাই অবিবাহিতদের ক্ষেত্রে পুঁইশাক কম খাওয়াটাই উত্তম।এই শাকের ক্ষেত্রে অনেকটা সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।
ব্রণের ক্ষেত্রে পুঁই শাকের উপকারিতা
যে সমস্ত মেয়েদের বা অবিবাহিত ছেলেদের মুখে অতিরিক্ত ব্রণ তাদের ক্ষেত্রে পুঁই পাতা বেটে সকাল এবং রাত্রে প্রলেপ দিলে 7 দিনে ভালো হয়।
অসুবিধা বা অপকারিতা সমূহ
- যে সমস্ত মানুষের বুক জ্বালাপোড়া করে বা গলা জ্বালাপোড়া করে তাদের পুঁইশাক খাওয়া একেবারেই ঠিক না।
শেষ কথা–
তাই আমার পরামর্শ বিবাহিত জীবনে পুঁইশাক প্রতিদিনের খাবারে রেখে দিন। স্বামী-স্ত্রী সুখী জীবনযাপন করতে চাইলে পুঁইশাক আপনাদের পরম বন্ধু হিসেবে কাজ করবে।
আরো জানুন: হোমিও ওষুধের নাম ও কাজ, চিকিৎসা, খাওয়ার নিয়ম।
Please subscribe to my channel and follow
YouTube