ALL Bangla Post

এগনাস কাস্ট Q দ্রুত বীর্যস্ফলন [Agnus Castus For STD] বিস্তারিত

এই পোস্টের ভিতরে এগনাস কাস্ট Q , (30, 2c, 1m,10m ) সম্পর্কে যাবতীয় সব কিছু বর্ণনা করা হয়েছে। কিভাবে খাবেন, দাম কত, কোথায় পাওয়া যাবে, কি দিয়ে তৈরি ইত্যাদি সবকিছু একসাথে ধৈর্য সহকারে পড়ুন।

মানসিক অশান্তি:

যৌন সমস্যা নিয়ে যারা মানসিকভাবে অশান্তিতে আছেন। মনের দিক থেকে অনেকটা দুর্বল। নিজেকে অনেক পাপী মনে হয়। এর জন্য আপনারা একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এগনাস কাস্ট সেবন করুন। কেননা মানসিক স্মৃতিশক্তিকে বাড়িয়ে তুলবে আপনি হয়ে উঠবেন উদ্যম এবং সাহসী। এই মেডিসিন দিয়ে আমি অনেক রোগীকে সুস্থ হতে দেখেছি পরীক্ষিত।

যারা হঠাৎ করে ভুলে যায় মনে থাকেনা যৌন বিষয় চিন্তা করতে করতে নিজের মেধা শক্তিকে ক্ষয় করে ফেলেছেন তাদের জন্য একটি আশ্চর্যজনক ফলদায়ক মেডিসিন।

এগনাস কাস্ট হোমিও ঔষধ এর সংক্ষিপ্ত পরিচয়

উৎস বা কি দিয়ে তৈরি: এগনাস কাস্ট গাছ বহু শাখা বিশিষ্ট চেষ্ট ট্রি নামক এক জাতীয় বৃক্ষ হতে এই ঔষধটি তৈরি হয়। এর পাতাগুলির উপরের পিঠের রং সবুজ এবং নীচের পিঠের রং ধূসর, এগনাস কাস্ট এর ফলগুলি নীল বা বেগুনি রং হয়ে।

* ইহার প্রতিশব্দ: এগনাস ক্যাষ্টা, চেষ্টট্রি, ভাইটেক্স। ইহার প্রুভার স্ট্যাফ নামক এক ডাক্তার ১৯৩১ সালে হোমিওপ্যাথিতে সর্বপ্রথম প্রয়োগ করেন। 

*এই ওষুধ গুলির সাথে অন্য যেসব ওষুধের সাথে পার্থক্য করা যায় তা হল -এসিড ফস, সেলিনিয়ম, লাইকোপোডিয়াম।

*ক্রিয়ানাশক- ক্যাম্ফার ও নাক্স, একটু বিস্তারিত বলি?

ক্রিয়ানাশক বলতে বুঝায় এই ওষুধটির ক্রিয়া বা কাজে বাধা সৃষ্টি করে এমন ওষুধ। 

মনে করুন আপনি এখন বর্তমানে এটি সেবন করতেছেন কিন্তু হঠাৎ আপনার অন্য কোন সমস্যা দেখা দিল, সেই সময় ক্যাম্ফার অথবা নাক্স ভোমিকা ঔষধ সেবন করলে এই ওষুধটির কার্যাবলী বা কার্যক্রম নষ্ট হয়ে যাবে। কোনো কাজ হবে না বললেই চলে,তাই ওষুধটি খাওয়ার পূর্বে নাক্স ভমিকা এবং ক্যাম্ফার থেকে সাবধান।

**এই এগনাস ওষুধ সেবন করলে কত দিনের ভিতর ফলাফল দেখতে পাওয়া যাবে? উত্তর হল- ৮ হইতে ১৪ দিন।

*পরবর্তী ঔষধ: এই ওষুধ কিছুদিন কাজ করার পরে হঠাৎ করে কার্যক্রম কমে গেলে সে ওষুধগুলি সেবন করবেন তা হল- সেলিনিয়াম, ক্যালেডি, ইগ্নেশিয়া, লাইকো ২০০, আর্সেনিক এল 2c ,পালস, সালফার 2c ইত্যাদি। 

প্রাপ্তিস্থান: ফ্রান্স ও গ্রীসে বালুকাময় এবং শিলাময় পাহাড় , ভূমধ্যসাগরের উপকূলে, পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায়। এছাড়াও পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে ইহার চাষ করা হয় এবং ন্যাচারাল গত বাবি কমবেশি পাওয়া যায়।

Agnus Castus Bangla এগনাস কাস্ট [Sexual Transmitted Diseases – STD]

আত্মহত্যার ইচ্ছায় এগনাস কাস্ট:

নিজের প্রতি ঘৃণা আসে নিজেকে নিজে ছোট মনে হয় বা অপমানিতো মনে করেন। শেষপর্যন্ত মনে চায় আত্মহত্যা করতে। এমনকি অনেকেই এই কাজটি করে ফেলে তাই আপনাদেরকে অনুরোধ করবো যদি আপনাদের এরকমই কারো মনে হয় যে আমি পারতেছিনা এর জন্য আত্মহত্যা করব কোন প্রয়োজন নেই । আপনি এই মেডিসিনটার  শরণাপন্ন হন এবং আমাদের সাথে থাকুন। একমাস কাস্ট এর রোগীদের দেখতে মনে হয় যেন বুড়ো হয়ে গেছে।  তারা সব সময় নিজেকে মনে করে তারা কি যেন একটা হারিয়ে ফেলেছে এবং নিজের কাছে নিজেকে দোষী মনে হয় এবং সব সময় তার ভিতরে একটা চিন্তা কাজ করে।

সে তার যৌবন হারিয়ে ফেলছে তার ভিতরে কোন রকমের চিন্তাধারা কাজ করে না। বুড়ো মানুষের মতো হাঁটাচলা কথা-বার্তা সবকিছু ওরকম মনে হয়। বুড়া মানুষ যেমন অনেক দিন পর পর সহবাস করে ঠিক তেমনি এগনাস কাস্ট এর রোগী অনেকদিন পর পর সহবাস করে। তবে করলেও মনে চায় না ,তার এদিকে কোনো খেয়ালই নাই।

এগনাস কাস্ট Q এর মনের ইচ্ছা

এগনাস কাস্ট এর রোগী এতটাই মনের দিক থেকে দুর্বল যা বলা খুবই মুশকিল। তারা যৌন বিষয় এতটাই দুর্বল হয়ে পড়ে যা বলার বাহিরে। যৌন বিষয় তারা কোন কিছু শুনলে বা সুন্দরী রমণীদের কে কাছে পেলেও তারা সহবাস করতে রাজি হবে না। স্ত্রী শত চেষ্টা করলেও যৌন মিলনে আগ্রহী হবে না। এ ধরনের রোগী যদি একান্ত হয় তাহলে সহবাস করার সময় লিঙ্গ নিস্তেজ হয়ে থাকবে।

কোন  উত্তেজিত হবে না এই সময় আপনারা মনের দিক থেকে এবং শারীরিক চাহিদা মেটানোর জন্য এগনাস কাস্ট সেবন করুন। যেকোনো একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সেবন করা উচিত। 

তবে আপনাদের যদি লজ্জা লাগে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করে ওষুধ সেবন করুন। আমরা আপনার গোপনীয়তা কারো কাছে প্রকাশ করবো না।  তাই আমাদের ওয়েবসাইটের কাছে  সাথে থাকুন।

এগনাস কাস্ট এর উপকারিতা বিস্তারিত

ইহার প্রধান উপকারিতা হলো যৌন রোগের সফলতা, যাহা যৌনতৃপ্তি কে বাড়িয়ে তোলে এবং শরীরের ভিতরে উত্তেজনা বাড়িয়ে দেয় , যারা ধ্বজভঙ্গ হয়ে পড়েছেন তাদের ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহৃত হয়।

হস্তমৈথুন:

যাহারা অতিরক্ত হস্তমৈথুন করে নিজের লিঙ্গটিকে একেবারে ধ্বজভঙ্গ করে ফেলেছেন তাদের জন্য চমৎকার একটি ওষুধ। তবে এটি  অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সেবন করতে হবে।

রোগের কন্ডিশন এবং মানসিক শারীরিক এনাটোমিকাল সিমটম গুলো ভালো করে বুঝেশুনে ঔষধ প্রয়োগ করলে উপকার পাওয়া যাবে।

লিঙ্গ ছোট হয়ে গিয়েছে

লিঙ্গের উপর জুলুম করে ধ্বজভঙ্গ:

লিঙ্গের উপর জুলুম করে ধ্বজভঙ্গ হয়ে পড়ছেন যারা তাদের জন্য অগ্নাস কাস্টাস আশীর্বাদস্বরূপ।

লিঙ্গের উপরে এতটাই নির্যাতন হয়েছে যা বলে শেষ করা যায় না। একপর্যায়ে লিঙ্গটি শুকিয়ে কঙ্কাল হয়ে গিয়েছে লিঙ্গ ছোট হয়ে গিয়েছে। অনেকটা রুগ্ন মনে হয় এই ক্ষেত্রে এগনাস কাস্ট প্রয়োগ করলে উপকার পাওয়া যায়।

তবে প্রাথমিক   30 পাওয়ার থেকে শুরু করতে হবে ক্রমান্বয় পাওয়ার বাড়িয়ে যেতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক ওষুধ চালিয়ে যেতে হবে এতে উপকার হওয়ার সম্ভাবনা নব্বই পার্সেন্ট এরও বেশি।

জুলুম বলতে বুঝায়, যৌবনের প্রদর্শনের সময় অবৈধভাবে মিলামিশা করা, সেটা হতে পারে অতিরিক্ত বিভিন্ন রকমের ভঙ্গিতে নিজের লিঙ্গটিকে অহেতুক যৌন কার্য করাতে হয়েছে বা সিফিলিস রোগ আছে এমন মেয়েদের সাথে যৌন কার্য সব সময় পরিচালনা করতে হয়েছে। 

এমনকি তাড়াহুড়ো করে নিজের লিঙ্গকে বিভিন্ন জায়গায় যৌন কার্য করছে। তাই আমি বলবো, নিজের লিঙ্গের সাথে নিজেই জুলুম করা হয়েছে। 

অনেক সময় দেখা যায় বিয়ে না করে বিভিন্ন স্থানে মহিলাদের সাথে খারাপ মহিলাদের সাথে যৌন কার্য করে এক পর্যায়ে করতে করতে নিজের লিঙ্গের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে সেই সকল ক্ষেত্রে এগনাস কাস্ট ব্যবহৃত হয়।

এগনাস কাস্ট খাবার নিয়ম

 বা এগনাস কাস্ট কিভাবে খাবেন ( How to use)

এটি প্রয়োগ বিভিন্ন মাধ্যমে সেবন করা যায় যেমন, কিছু ক্ষেত্রে জিভের নিচে ডাইলেশন যেমন 200, 30, বা তার  অধিক পাওয়ার ঔষধ গুলি ব্যবহার করা যায়। তবে মাদার টিংচার ওষুধ একটু ব্যতিক্রম ভাবে ব্যবহার করতে হয়। তবে বিভিন্ন ডাক্তাররা তাদের রোগীদের অবস্থা অনুযায়ী বিভিন্ন ভাবে ওষুধ প্রয়োগ করে থাকে।  

যার জন্য ঔষধের মাত্রা নির্ভর করে ডাক্তারের উপর, একটু খেয়াল করলে দেখতে পাবেন বেশিরভাগ ওষুধের উপরে লেখা থাকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। তাই আমি বলবো ওষুধের মাত্রা আমাদের সাথে যোগাযোগ করে খেতে পারেন বা যেকোনো হোমিও ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে সেবন করুন।

*এগনাস কাস্ট Q: ইহার মাদার টিংচার সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়।

(15 +15 +15) 2 চামচ পানিতে মিশিয়ে।

*Agnus castus 30 খাওয়ার নিয়ম: ( খালি পেটে 3 থেকে 5 ফোঁটা করে দিনে তিনবার সরাসরি জিব্বার উপরে ছেড়ে দিন।

*Agnus castus 200 খাওয়ার নিয়ম: খালি পেটে  2 থেকে 4 ফোঁটা করে দিনে দুইবার সরাসরি জিব্বার উপরে।

*এছাড়াও বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানি এই ঔষধটি কে ন্যাচারাল উপায় ট্যাবলেট, ক্যাপসুল আকারে বিভিন্ন সাপ্লিমেন্ট তৈরি করে বাজারজাত করে থাকে। 

সাধারণভাবে সুস্থ শরীরে লেভেল এর উপরে যে খাবার নিয়ম লেখা থাকে সেভাবে সেবন করা যায়। 

তাছাড়াও যদি বাজারে সিরাপ আকারে বের হয়ে থাকে সেগুলো সুস্থ শরীরে 2 চামচ থেকে চার চামচ পর্যন্ত সেবন করা যায়। 

এরপরেও যদি কার্যকারিতা না আসে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করে ঔষধ চেঞ্জ করতে পারেন।
*এছাড়াও যদি খাবার নিয়ম সম্পর্কে 1m, 10m সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আমাদের কমেন্ট বক্সে যোগাযোগ করুন অথবা এই  ইমেইল করুন contact@mediitem.com

এগনাস কাস্ট মেটেরিয়া মেডিকা

আমরা এই লেখাগুলো লিখেছি বিভিন্ন মেটেরিয়া মেডিকা বই পড়ে, যেমন ডাক্তার আবু হোসেনের মেটেরিয়া মেডিকা, ডাক্তার কেন্ট এবং বোরিক রেপার্টরি, এছাড়াও বিভিন্ন রকমের ইংলিশ ওয়েবসাইট, মেটেরিয়া মেডিকা ডট ইনফো,

এছাড়াও ছাত্রজীবনে লাইব্রেরীতে বিভিন্ন বই পড়ে একটি ডায়েরি করে সংগ্রহ করা হয়েছে তাই এই পোস্টটি আশা করি খুবই গবেষণামূলক হয়েছে ভালো হলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ সকলকে।

 Agnus Castus  এর কাজ কি? 

 *প্রধান ক্রিয়াস্থান: ধ্বজভঙ্গ ও জননেন্দ্রিয়ের নিস্তেজ ভাবে অধিক ক্রিয়া করে স্ত্রী অপেক্ষায় পুরুষের উপরই।

কাদের জন্য খাওয়া নিষেধ:

যৌন সমস্যা নানান কারণে হয়ে থাকে, তাই যাদের অতিরিক্ত হার্টের সমস্যা, কিডনি ফেইলিওর, ইত্যাদি জটিল কোনো সমস্যা থাকলে এই ঔষধটি এড়িয়ে চলা উচিত।

কীভাবে কাজ করে?

এলোপ্যাথিক ডাক্তার হয়েও সেই পেশাকে বাদ দিয়ে হোমিওপ্যাথিক জনক হিসেবে পরিচিতি পান ডা. স্যামুয়েল হ্যানিম্যান (আবিষ্কারক) তিনি বলেছেন, হোমিও ওষুধ সূক্ষ্ম মাত্রা স্নায়ুর মাধ্যমে কাজ করে। মর্দনের মাধ্যমে, মুখ, জিহ্বা ও নাকে ও শ্বাসযন্ত্র দিয়ে ঘ্রাণ নিলেও বা মুখ দিয়ে পাকস্থলির মাধ্যমে ওষুধ সহজেই ক্রিয়া করতে পারে।

এগনাস কাস্ট এর দাম কত

মনে রাখবেন শুধুমাত্র বেসিক ধারণা এর উপরে কোনভাবেই নির্ভর করা যাবে না।

*এগনাস কাস্ট Q: এটি সাধারণত বিভিন্নভাবে কোম্পানি বাজারজাতকরণ করে থাকে এবং তাদের কস্ট অনুযায়ী মূল্য নির্ধারণ করা হয়। ইহার একটি বেসিক ধারণা  হলো যদি এই ঔষধের মাদার টিংচার বাংলাদেশী কোন কোম্পানির হয় তাহলে একাউন্টস এর দাম 50 থেকে 80 টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। কোম্পানি অনুযায়ী একটু বেশি ও হতে পারে। যদি বিদেশি কোম্পানির হয়, তাহলে 400 থেকে 700 টাকা পর্যন্ত ১ আউন্স এর দাম হতে পারে। 

তবে সবচেয়ে সুলভ মূল্যে পাওয়া যায় যদি এই ওষুধের 450ml ক্রয় করা হয়।  তাহলে অনেকদিন সেবন করা যায় , এবং মূল্য কিছুটা কমই পাওয়া যায়। 

এগনাস কাস্ট Germany

সেই ক্ষেত্রে জার্মানি মাদার টিংচার হলে 5 থেকে 7 হাজার টাকা হতে পারে। এবং বাংলাদেশি 900 টাকা থেকে ১৫০০ টাকা ও হতে পারে। যাই হোক এটি আপনাদের কে একটি ধারণা দেওয়া মাত্র , বাজারে বর্তমান  মুদ্রাস্ফীতি অনুযায়ী বা ডলারের মূল্য অনুযায়ী মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

*এগনাস কাস্ট ৩০ দাম কত? উত্তর:- এক ড্রাম 50 টাকা বা তার কমবেশি হতে পারে কিন্তু 30ml বিদেশি ওষুধ টি 600 থেকে 1000 টাকা হতে পারে।

*এগনাস কাস্ট ২০০দাম কত? উত্তর: ( 30 পাওয়ার এর চেয়ে 100 টাকা ব্যবধান থাকবে )

*এগনাস কাস্ট ১০০০দাম কত? উত্তর: ( 200 পাওয়ারের চেয়ে 100 টাকা বেশি হবে এবং এই নিয়মে যত পাওয়ার বেশি হবে ওষুধের মূল্য কত বৃদ্ধি পাবে।)

*এগনাস্ট কাস্ট সিরাপ: (বাংলাদেশ 450ml কোম্পানি অনুযায়ী আনুমানিক 300 থেকে 500 টাকার কম বা বেশি হতে পারে।)

কোথায় পাওয়া যাবে: আপনার নিকটস্থ যেকোনো ভালো হোমিওপ্যাথিক চেম্বারে অথবা জেলা শহরের হোলসেলার দোকানে।

এগনাস কাস্ট এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

প্রতিটি ওষুধেরই কমবেশি পাশ্ব-প্রতিক্রিয়া থাকে কিন্তু এটিতে সঠিক নিয়মে,স্বল্পমাত্রায় সেবন করলে সাইড এফেক্ট এর সম্ভাবনা খুবই কম বা নাই বললেই চলে। নিম্নলিখিত এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে কিন্তু সব সময় দেখা যায় না। কিছু সংখ্যক মারাত্মক হতে পারে কিন্তু বিরল। যেমন- বমি বমি ভাব, ব্রণ, ফুসকুড়ি, মাথাব্যাথা,কান ভারী হয়ে যাওয়া ইত্যাদি। যদি আপনি উপরে তালিকার বাইরে কোন জটিল সমস্যা দেখা দিলে স্থানীয় হোমিও ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।

এগনাস কাস্ট এর অপব্যবহার

আমার মনে হয় এগনাস কাস্ট এর মত অপব্যবহার হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এর ভিতর আর একটি নাই। অনেক ডাক্তার আছেন বা রোগীরা আছেন যৌন সমস্যা হলেই তারা এগনাস কাস্ট সেবন করে থাকে কিন্তু অরজিনাল এগনাস কাস্ট লক্ষণ পাওয়া যায় না। তাই সচরাচর এই মেডিসিন ব্যবহার করা উচিত নয়।

এখান থেকে যৌন দুর্বলতায় যে কোন একটি ওষুধের সাথে বায়োকেমিক ফাইভ ফস সেবন করা যায় বিস্তারিত জানতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন বিস্তারিত।

আরো জানুন: হোমিও ওষুধের নাম ও কাজ, চিকিৎসা, খাওয়ার নিয়ম।

প্রকাশক ও সম্পাদক: ডাক্তার মো: শওকত আলী, ডিএইচএমএস (বিএইচবি),  (বি এ, মনোবিজ্ঞান) সিডিটি ( ঢাকা, বাংলাদেশ )

Please subscribe to my channel and follow

Facebook Page

YouTube

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *