ঠান্ডা এলার্জির চিকিৎসা বিস্তারিত

এলার্জির মাত্রা অনেক বেড়ে গেলে- বমি, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্ট কিংবা অ্যানফিল্যাকটিক শক দেখা যাইতে পারে।
যে সমস্ত খাবারের কারণে এলার্জি সাধারণত হয়ে থাকে।
মসুরের ডাল, গরুর মাংস ,পুঁইশাক ,চিংড়ি মাছ ,ইলিশ মাছ, বেগুন এই জাতীয় খাবারে প্রচুর এলার্জির উপাদানগুলো থাকে।
যে সমস্ত খাবারে শিশুদের এলার্জি দেখা যায়।

তিল
দুধ6
ডিম
চিনাবাদাম
কাঠবাদাম, পাইন বাদাম।
মাছ- ইলিশ, ডেলা ,
চিংড়ি, কাঁকড়া, শামুক ইত্যাদি খোলওয়ালা মাছ।

আরো জানুন: হোমিও ওষুধের নাম ও কাজ, চিকিৎসা, খাওয়ার নিয়ম।

Please subscribe to my channel and follow

Facebook Page

YouTube

Translate »