সিজোফ্রেনিয়া কি?
সিজোফ্রেনিয়া কি ,কারণ ,লক্ষণ ও চিকিৎসা। [স্মৃতিশক্তি দুর্বলতা ] স্বাভাবিক আচরণে পরিবর্তন এক প্রকার দীর্ঘস্থায়ী মানসিক জটিল ব্যাধি।
সিজোফ্রেনিয়ার কারণ
বিভিন্ন রকমের অ্যালকোহল সেবন করলে সিজোফ্রেনিয়া হওয়ার বা মানসিক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি।মাথায় আঘাত লাগার কারণে সিজোফ্রেনিয়া বা মানসিক সমস্যা হতে পারে।যদি কোন মানুষ সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন থাকে বা ঘরের ভিতরে বন্দী হয়ে থাকে। একাকী হয়ে থাকে। তাহলে মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। গর্ভ অবস্থায় বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিলে মানসিক রোগ হয়ে থাকে।
আমাদের দেশে আরেকটি সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো ছোট বাচ্চাদেরকে বডিংয়ে রেখে আসা বা এতিমখানায় ,মাদ্রাসায় সাধারণত দেখা যায় জিজ্ঞাসা করলে বাচ্চারা বলে ওঠে যে আমার বাবা-মা আমাকে রেখে বাড়িতে চলে গেছে এই ধরনের বাচ্চাদের রোগ হওয়ার সম্ভাবনা 90 শতাংশ তাই আমাদের গণসচেতনতা একান্ত জরুরী দরকার।
সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ
রোগী একাকী থাকতে চায় সে কারো সাথে মিশতে চায়না। ভুল কাজ করাকে সঠিক মনে করে যেকোনো কাজ যদি সেটা ভুল হয় সেটা সত্য মনে করবে।
কোন কিছু জিজ্ঞাসা করলে সহসায় সে উত্তর দেয় না এবং হাঁ করে চেয়ে থাকে তার দিকে। কাউকেই বিশ্বাস করতে চায় না সবাইকে শত্রু মনে করেন।
নিজের পেশা সম্পর্কে আগ্রহ হারাই ফেলে তার নিজের কোন কাজ করতে মনে চায় না বা করতে গেলে ভুলে যায়। রোগী মনে করে তাকে কোনো পুলিশ খুজতেছে। রাস্তা দিয়ে হেঁটে গেলে কোন মানুষ তাকে গালাগালি করে বা কোনো কারণ ছাড়াই মানুষকে গালাগালি করে এবং দুর্ব্যবহার করতে দ্বিধাবোধ করে না। সকল প্রকার সামাজিক ও পারিবারিক দায়িত্ব থেকে বিরত থাকে সে কোন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব নিতে চায় না।
সিজোফ্রেনিয়া চিকিৎসা
উপবাস বা প্রতিদিন সাগর পাড়ে নিয়ে যাওয়া বা কোন মাঠে একাকী নিয়ে গিয়ে বিভিন্ন জিনিস দেখানো। এ ধরনের রোগীদের জন্য একজন সাইকোলজিস্ট বা মনোবিজ্ঞান নিয়ে যারা লেখাপড়া করেছে তাদের হাতে ছেড়ে দেওয়া বা তাদেরকে দিয়ে সেবা-যত্ন করানো এবং অবশ্যই একজন মানসিক রোগে অভিজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।
Read more: Benefits of black seed oil supplements nigella sativa
আরো জানুন: হোমিও ওষুধের নাম ও কাজ, চিকিৎসা, খাওয়ার নিয়ম।
Please subscribe to my channel and follow
YouTube