বহুমূত্র সম্পর্কে এই পোস্টটির ভিতরে পাবেন ডায়াবেটিস এর কারণ, লক্ষণ, মাত্রা,খাদ্য তালিকা এছাড়াও মনের ভিতর থাকা ২0 টি প্রশ্নের উত্তর যাহা Diabetes কে পুরোপুরি নির্মূল করতে সক্ষম হবে।

বহুমূত্র বা ডায়াবেটিস পরিচিতি

সহজ কোথায় আমাদের পাকস্থলীর সাথে একটি প্যানক্রিয়াস নামক অঙ্গ থাকে তার ভিতর ইনসুলিন নামক হরমোন তৈরি হয়। কিন্তু এটি নানান জটিলতা মাধ্যমে দুর্বল হয়ে পড়ে বা ইহার কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না। সেই কারণে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায় তাহাকে আমরা এক কথায় বহুমূত্র /Diabetes বলে থাকি।

বহুমূত্র মাপার পূর্বে নিয়ম কানুন

আমাদের শরীরের রক্তের ঘনত্ব যদি বেড়ে যায়। তাহলে ডায়াবেটিস চেক করলে মাত্রা একটু বেড়ে যেতে পারে। তাই বহুমূত্র চেক করার পূর্বে অবশ্যই রক্তের ঘনত্ব যাতে পাতলা থাকে তার জন্য ডিহাইড্রেশন না হয়। তার জন্য পর্যাপ্ত পানি সেবন করতে হবে ৩/৪  দিন পূর্বে থেকে। এই রোগ সম্পর্কে নিজে জানুন এবং অন্যকে জানতে সহায়তা করতে পারবেন। হতে পারে আপনার জানার কারণে অন্য একটি প্রাণ বেঁচে যেতে পারে। তাই নিচের লেখাগুলো সুন্দর করে পড়ুন এবং শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন।

Diabetes কত হলে মারা যাবে ?

বহুমূত্র এমন একটি রোগ এই রোগের মাত্রা কত হইলে মারা যাবে সেটা বোঝা খুবই মুশকিল। কেননা এটি অনেকগুলো রোগের সমষ্টি। যার কারণে ইনসুলিন এর ঘাটতি। তাই এটি মৃত্যুর কারণ হওয়ার জন্য দায়ী অনেকগুলো রোগ যেমন – কিডনি বিকল হওয়া, লিভার সিরোসিস ,হাই ব্লাড প্রেসার ইত্যাদি।

বহুমূত্র বা ডায়াবেটিস কি ?

ইনসুলিনের ঘাটতির কারণে রক্তের ভিতরে সুগার বা গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে গেলে বহুমূত্র হয়ে থাকে।

ডায়াবেটিকস কত প্রকার ও কি কি?

মূলত ডায়াবেটিকস বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। তবে প্রধানত দুই প্রকার হয়ে থাকে এবং অন্যগুলি বিভিন্ন  সিমটম এর মাধ্যমে পাওয়া যায়।একটি হলো টাইপ -1 , অন্যটি  টাইপ -2

(Glucose ) ডায়াবেটিস মাপার একক কি ?

বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সচরাচর মাত্র দুইটি নিয়মে বহুমূত্র বা ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা হয়।একক দুইটি নিম্নে দেওয়া হল :- (1) মিলিমোল ও লিটার – mmol /L  (2) ডেসিলিটার এবং মিলিগ্রাম (dL /Mg)

ডায়াবেটিস কত পয়েন্ট হলে হয় ?

খালি পেটে Fasting Test  7. mmol / L  (Or More than 126 mg/dL)  খাওয়ার পরে 200 mg/dL বা  11.1 mmol/L তার বেশি হলে ডায়াবেটিস হয়।

বহুমূত্র বা ডায়াবেটিস এর স্বাভাবিক মাত্রা কত ?

গ্লুকোজ বা সুগারের লেবেল 5.6 mmol/L থেকে 5.6 – 6.9 mmol/L Fasting Test  খালি পেটে পরীক্ষা করতে হয়।

ডায়াবেটিস বেড়ে গেলে করনীয় ?

এই রোগটি হঠাৎ দ্রুত বেড়ে গেলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ইনসুলিন নিতে হবে এবং সাথে আমাদের এই টিপসগুলো মেনে চলতে হবে।

বহুমূত্র মাপার পূর্বে নিয়ম কানুন ?

আমাদের শরীরের রক্তের ঘনত্ব যদি বেড়ে যায়। তাহলে ডায়াবেটিস চেক করলে মাত্রা একটু বেড়ে যেতে পারে। তাই বহুমূত্র চেক করার পূর্বে অবশ্যই রক্তের ঘনত্ব যাতে পাতলা থাকে তার জন্য ডিহাইড্রেশন না হয়। তার জন্য পর্যাপ্ত পানি সেবন করতে হবে ৩/৪  দিন পূর্বে থেকে।

ডায়াবেটিস রোগীরা কতটুকু হাঁটবেন ?

এ ধরনের রোগীরা সাধারণত একটু ভারী প্রাকৃতিক হয়  বা অন্য কোন রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তাই হাঁটতে অসুবিধা হতে পারে সেই ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে হাটা জরুরী। প্রতিদিন সর্বনিম্ন আধাঘন্টা থেকে এক ঘন্টা হাঁটা উচিত। যে কোন সময় হাঁটা যায়, তবে সকালে হাঁটলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায়। তার পরের স্থান রাত্রে কিছু সময় হাঁটাহাঁটি করা খুবই উত্তম।  এভাবে প্রতিদিন একবার /দুইবার হাটা চলার অভ্যাস করতে হবে তাহলেই সুস্থ থাকা যাবে।

ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে কি কি জটিলতার সম্মুখীন হতে পারে

সুগার ব্লাডে বেড়ে গেলে কিডনির নেফ্রন গুলির সমস্যা হতে পারে।
চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে গিয়ে অন্ধত্ব দেখা দিতে পারে।
শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলার্জির লক্ষণ প্রকাশ পায়।
হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চরক্তচাপ হয়ে স্ট্রোক বা হার্টের জটিলতায় ভুগতে পারে।

ডায়াবেটিসের মাত্রা কত হলে ইনসুলিন নিতে হয় ?

আমাদের অনেকেরই সাধারণত সঠিক সময়ে ডায়াবেটিস ধরা পড়ে না। তাই রক্তে সুগারের মাত্রা 16 থেকে 20 এরকমই হয়ে যায়। সেই সময় তাহার কিছু সিমটম সে বুঝতে পারে। সেই ক্ষেত্রে কোন ডাক্তারের শরণাপন্ন হয় বা কোনো ফার্মেসীতে গিয়ে পরামর্শ নেওয়ার সময় টেস্ট করে। ইনসুলিন নিতে হলে শর্করা ব্লাডে 16.7 পয়েন্ট এর বেশি হলে ইনসুলিন নিয়ে কমিয়ে আনতে হবে এরপর ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে এবং বিভিন্ন ডায়েট চার্ট এবং খাবার-দাবারের নিয়ম মেনে চলতে হবে লাইফ স্টাইল চেঞ্জ করে সবকিছু গুছিয়ে গাছিয়ে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।

কিভাবে মাপা যায় ?

ইহা টেস্ট করা যায় গ্লুকোমিটারের মেশিনের সাহায্যে বাড়িতে বসে। এই মেশিনের দাম তুলনামূলক বেশি নয় সহজেই বাজার থেকে কেনা যায় বা ফার্মেসিতে বা ক্লিনিকে গেলে পাওয়া যায়।

ডায়াবেটিসের মাত্রা চেক ( Test ) বা কত পয়েন্ট হলে স্বাভাবিক থাকে

বর্তমান পৃথিবীতে বিভিন্ন রকমের বহুমূত্র টেস্ট করা যায় নিম্নে চারটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি আলোচনা করা হলো একটি টেবিল সাজিয়ে দেওয়া হলো আপনি কোন অবস্থানে আছেন সেটি দেখে নিন এবং সচেতন হোন।

ডায়াবেটিসের বা বহুমূত্র রোগের মাত্রা চেক ( Test )
  • ফাস্টিং / Fasting :- পেট যখন একেবারে খালি থাকবে সেই সময় চেক করলে যে রেজাল্ট পাওয়া যায় তাহাকে ফাস্টিং টেস্ট বলা হয় – ইহা স্বাভাবিক মাত্রা হল 5.6 mmol/L  কিন্তু ঝুঁকিপূর্ণ স্টেজ হল 5.7 থেকে 6.9  ইহার কম থাকা খুবই ভালো। এর সামান্য বেশি হলে মৃদু ডায়াবেটিকস বলা হয়।
  • After food Test – খাবারের 2 ঘন্টা পরে যে টেস্ট করা হয় তাকে আফটার ফুড টেস্ট বলা হয়। স্বাভাবিক মাত্রা হল 7.8 mmol /L এর বেশি হলে নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে।
  • Random Test – এটি যেকোন সময় টেস্ট করা যায় এবং এর রেজাল্ট সাধারণত বেশি হয়ে থাকে সেটি এখানে চার্টে দেওয়া আছে বিস্তারিত জেনেনিন চার্ট।
  • Hemoglobin A1c – এই টেস্টটি যে কত গুরুত্বপূর্ণ তা বলে শেষ করা যায় না। এটি আমাদের দুই থেকে তিন মাসের পূর্ণ ডাটা দিয়ে থাকে। এর মাত্রা 5.7% এর নিচে হলে রোগী স্বাভাবিক থাকে।

ডায়াবেটিস কেনো হয় ?

এক কথায় – রক্তের সাথে গ্লুকোজের মাত্রা / চিনির মাত্রা বেড়ে গেলে আমরা এই সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে।  ডায়াবেটিকস অনেকগুলো রোগ মিলিয়ে হয়ে থাকে কিন্তু এর প্রধান কিছু কারণ রয়েছে নিম্নে আলোচনা করা হল:

টাইপ-1 এর কারণ: মাত্র দশ পার্সেন্ট রোগী টাইপ ওয়ান এর আওতায় আছে এর সঠিক কারণ অনেকটাই অজানা তবে বেশি ভাগই বংশগত হয়ে থাকে এবং বিভিন্ন রোগের মাত্রা বেড়ে গেলে হয়।

টাইপ- 2 এর গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলো

01/ প্যানক্রিয়াসের জটিলতা জনিত কারণে: মানবদেহের স্টমাক এর সাথেই থাকে প্যানক্রিয়াস নামক একটি অঙ্গ সেখানে ইনসুলিন তৈরি হয়। যাহা মানবদেহের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়, কিন্তু কোন জটিল সমস্যার কারণে এই প্যানক্রিয়াস থেকে ইনসুলিন তৈরি হওয়া বন্ধ হয়ে যায়। সেই কারণবশত মানবদেহে টাইপ টু এর মত একটি জটিল ব্যাধি দেখা দেয়। মূলত প্যানক্রি এর সঠিক ব্যবহার করতে না পারাটা হলো এই জটিল রোগ।

02/ অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পেলে: শরীরের স্থূলতা বা মাংসপেশি বেড়ে গেলে এই ধরনের জটিল সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। আমরা সাধারণত অতিরিক্ত চিনি জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করি থাকে। বিভিন্ন রকমের খাবার-দাবার মাধ্যমে শরীরের মোটা হয়ে। যে খাবারগুলো অতিরিক্ত মাত্রায় এবং অনিয়ন্ত্রিত ভাবে খেয়ে থাকি। বিশেষ করে রাতে পেটভরে খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ি, কিন্তু উচিত হল অল্প মাত্রায় স্বাভাবিক হালকা খাবার খাওয়া। যাতে আমাদের পরিপাকতন্ত্র থেকে সঠিকভাবে হজম ক্রিয়া সঠিকভাবে করতে পারে এবং তাহারই খাবারের একটি উপাদান প্যানক্রিয়াসের চলে।

03/ অতিরিক্ত মানসিক পরিশ্রমে: যারা বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত আছেন বিশেষ করে স্কুল টিচার ,উকিল, ডাক্তার এবং বিভিন্ন গবেষণার কাজে সকল সময় নিজেকে নিয়োজিত রাখে। তাদের অনেক কিছুই চিন্তা করতে হয় এবং মেধা শক্তিকে কাজে লাগিয়ে দেশ এবং জাতিকে সুন্দর কিছু উপহার দিয়ে থাকে। কিন্তু কোন বিশেষ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চিন্তার কারণে বিভিন্ন রকমের মানসিক চাপ নিতে হয় । সেই কারণে বিভিন্ন রকমের রোগ দেখা দিতে পারে। যার ফলে এই রোগ হয়।

04/ অনিচ্ছাকৃত শারীরিক পরিশ্রম: জীবনে চলার পথে প্রতিটি মানুষের শারীরিক পরিশ্রম করতে হয়। কিন্তু কোনো কোনো ক্ষেত্রে আমাদের কাজগুলো করতে মনে চায় না বা শরীর আর পারছেনা সেই ক্ষেত্রেও আমরা ওই কাজগুলো করে থাকি। শরীরকে রেস্ট না দেওয়ার কারণগুলো একসাথে মিলে একটি বাধা সৃষ্টি করে এবং মনটাকে আরও দুর্বল করে ফেলে যার কারনে শরীরের ভেতরে থাকা জীবনীশক্তি আর কাজ করতে চায় না। যার ফলে শরীরের ভিতরে যেকোনো ধরনের জীবাণু আক্রমণ করতে পারে।

05 / বসা কাজে অভ্যস্ত থাকলে: অতিরিক্ত শুয়ে থাকা বা বসে কাজ করলে হজমের ত্রুটি দেখা দিতে পারে। যাহার ফলে প্যানক্রিয়াসের ইনসুলিন তৈরি করতে বাধা সৃষ্টি হয়। সঠিক নিয়মে  চলাফেরা করলে খাবার-দাবার হজম হতে ভালো ভূমিকা রাখে।

ডায়াবেটিস এর সমাধান কি?

এই রোগটি হলে যে খাবারগুলি থেকে এড়িয়ে চলতে যেমন -হাতের নাগালে পাওয়া যায় যে সমস্ত খাবার তাহার ভিতর মিষ্টি,ফাস্ট ফুড, চিপস ,সাদা পাউরুটি,চায়ের সাথে চিনি ও অতিরিক্ত সিদ্ধ করা শাক-সবজি ইত্যাদি। ডোবা, নালা ,পুকুরে যে সমস্ত মাছ পাওয়া যায় সেগুলো খুবই উপকারী।

যে মাসগুলোতে প্রচুর পরিমাণে তেল থাকে সেগুলি সংগ্রহ করে অল্প পরিমাণে খেতে হবে। টক দই খাওয়া উপকার তাই এটি ভালো বিশ্বস্ত দোকান থেকে সংগ্রহ করতে হবে কেননা এর ভিতরে কোন ভেজাল থাকলে তাতে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে।

দেশীয় মুরগি। কেননা পল্টি বা ফিড খাওয়ানো মুরগিরে এন্টিবায়োটিক জাতীয়  Steroid জাতীয় ঔষধ খাইয়ে বড় ও মোটা করে থাকে। তাই নিজস্ব পোষা মুরগি খাওয়া উত্তম। ফরমালিন মুক্ত টাটকা শাকসবজি প্রতিদিনের খাবার দাবারের রেখে দিতে হবে। এছাড়াও ডিম ,দুধ ,অলিভ অয়েল ,বাদাম ইত্যাদি খুবই কার্যকারী বহুমূত্র রোগীদের জন্য।

বহুমূত্র বা ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকাবা

আমরা সাধারণত যেকোনো খাবার সচরাচর খেয়ে থাকি কিন্তু যদি কোন রোগ বা লক্ষণ আমাদের শরীরে দেখা দেয় তখন আমরা একটু হিসাব-নিকাশ করে খাই। কেননা শরীরে কোনটির অভাব সেটি একটু বেশি খেতে হবে। আর যেটি খেলে রক্তে সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে, সেগুলো খাওয়া পরিত্যাগ করতে হবে।

বহুমূত্র রোগের সকালের  নাস্তায় ( ৭.৩০ – ৮ টা ) যে খাবার গুলি একান্ত প্রয়োজন সেগুলো নিম্নে দেওয়া হল

  • গমের আটা ভালো করে সেদ্ধ করে তাহার একটি রুটি খেতে হবে।
  • এক গ্লাস গরুর দুধ হালকা গরম করে
  • যেকোনো ডিম সিদ্ধ করে খেলে ভালো হয়। তবে ব্যবস্থা না থাকলে মামলেট করে খাওয়া যায়। যে ভাবেই খান একটি খেতে হবে।
  • 1 কাপ সবুজ টাটকা সবজি ,সাথে আধা কাপ যেকোনো ডাল।

বহুমূত্র রোগে যে খাবার গুলো দুপুরে ( 1.30 – 2 টা ) খেতে হবে সেগুলি।

  • ভাত 2 কাপ পরিমাণ বা তার চেয়ে একটু বেশি নেওয়া যায়,যদি খুদা বেশি লাগে।
  • এক পিস করে মাছ বা মাংস খাওয়া যেতে পারে।
  • 2 কাপ পরিমাণ শাক-সবজি তবে ( টাটকা তরতাজাটি )
  • যেকোনো ঘন ডাল 1 কাপ।
  • 100 গ্রাম করোল্লা।

বহুমূত্র রোগীদের ক্ষুধা বেশি লাগে ,তাই বিকেল বেলা (5.30 – 6 টা) হালকা নাস্তা করতে হবে সেগুলি-

  • যে সিজনে যেই ফল পাওয়া যাবে সেই ফলই 100-200 গ্রাম পরিমাণ খেতে হবে।
  • 1/4 কাপ বাদাম বা ছোলা বুট।
  • চিনি ছাড়া রং চা, বিস্কুট একটি।
  • পরিমাণ মতো পানি পান করতে হবে। তবে রোগী যদি মোটা হয় ,তাহলে হালকা কুসুম গরম পানি খেতে হবে।

বহুমূত্র রোগীদের রাত্রে ( 9 টা থেকে10.30 )যে খাবারগুলো খাওয়া প্রয়োজন সেইগুলি উল্লেখ্য করা হল-

  • 1 কাপ সবজি
  • একটি সেদ্ধ করা আটার রুটি বা এক কাপ ভাত।
  • মাছ অথবা মাংস মাত্র 1 পিছ
  • সকল প্রকার ডাল মেশিনে গুড়া করে ছোট একটি রুটি বানিয়ে একই সাথে খেতে হবে।
  • যে কোন ফল 100 গ্রাম।

আরো জানুন: হোমিও ওষুধের নাম ও কাজ, চিকিৎসা, খাওয়ার নিয়ম।

✅ ✅ ✅ ডায়াবেটিসের হোমিও ঔষধ নিতে চাইলে যোগাযোগ করুন

Please subscribe to my channel and follow

Facebook Page

YouTube


0 Comments

Leave a Reply

Avatar placeholder

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Translate »
error: Content is protected !!